August 18, 2024
The Business Standard
Apparel industry upbeat with positive gesture from global buyers
Industry insiders say brands from Europe, America and East Asian countries increased their orders thanks to exporters having maintained their communications with brands and gone into overdrive during political turmoil since mid-July to meet export deadlines. Taking over as the head of the interim government by Nobel laureate Professor Muhammad Yunus elevated the brand image of Bangladesh, they feel.Talking with The Business Standard, Giant Group Managing Director Faruque Hassan said US Polo is the largest buyer of his company and has already increased orders beyond their expectation. The total orders from US Polo occupied about 40% of their capacity, he said. Another leading exporter Shovon Islam, managing director of Sparrow Group, said three US buyers have already increased their orders.
সময়ের আলো
বাংলাদেশের পোশাকের বৈশ্বিক বাজার ধরতে চায় ভারত
গতকাল শনিবার এ বিষয়ে একটি বিশদ প্রতিবেদন করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মিন্ট। তারা লিখেছে, ভারত হয়তো সহসাই বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অবস্থানে চলে যেতে পারবে না। এর জন্য তাদের সক্ষমতা বাড়াতে হবে, পাশাপাশি সম্ভাব্য অন্য প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গেও লড়াই করতে হবে। আমদানি-রফতানির তথ্য সরবরাহকারী এক্সিমপিডিয়ার হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালে বিশ্বে পোশাক শিল্পের বাজার ছিল ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন (দেড় লাখ কোটি) মার্কিন ডলারের। এর মধ্যে শীর্ষ স্থানে থাকা চীনের দখলে ছিল ১৮২ বিলিয়ন ডলারের বাজার। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ ওই বছর ৪৫ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি করেছিল। পঞ্চম স্থানে থাকা ভারত রফতানি করেছিল ১৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। ভিয়েতনাম-তুরস্কের মতো দেশগুলোও ছিল তালিকার ওপরের দিকে।
খবরের কাগজ
ব্যাংক থেকে ৩ লাখ টাকার বেশি তোলা যাবে না
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে নিরাপত্তার লক্ষ্যে একজন গ্রাহক ব্যাংক থেকে দৈনিক তিন লাখ টাকার বেশি উত্তোলন করতে পারবেন না বলে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার (১৮ আগস্ট) থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত টাকা উত্তোলনের এই সীমা বলবৎ থাকবে।ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, একজন গ্রাহক তিন লাখের বেশি নগদ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন না। তবে এ সময়ে যেকোনো পরিমাণ টাকা অন্য হিসাবে স্থানান্তর করা যাবে এবং ডিজিটাল লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা। কোনো ব্যবসায়ী বেতন-ভাতা পরিশোধের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে বেশি টাকা উত্তোলন করতে চাইলে পারবেন। প্রবাসীর বড় অঙ্কের টাকা আসলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তাও উত্তোলন করতে কোনো সমস্যা নেই।
সমকাল
কোনো ঋণ প্রতিশ্রুতি দেয়নি ভারত চীন ও রাশিয়া
দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে ভারত, চীন ও রাশিয়া বড় তিন দেশ। বিগত সরকারের ঘনিষ্ঠ মিত্র মনে করা হয় এসব দেশকে। তবে দেশের অর্থনৈতিক সংকট বিশেষ করে বিদেশি মুদ্রার নাজুক মজুত পরিস্থিতিতেও গত অর্থবছরে কোনো ঋণের প্রতিশ্রুতি দেয়নি এসব দেশ। সার্বিকভাবে গত অর্থবছর উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণের প্রতিশ্রুতি আগের অর্থবছরের চেয়ে বেড়েছে। এ বাস্তবতার মধ্যেই ঘনিষ্ঠ দেশগুলোর পক্ষ থেকে নতুন ঋণের ক্ষেত্রে সাড়া পাওয়া যায়নি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রতিবেদন বলছে, গত অর্থবছর উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণের প্রতিশ্রুতি বেড়েছে ১৯২ কোটি ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১ হাজার ৭২ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে, যা আগের অর্থবছর ছিল ৮৮০ কোটি ডলার।
কালের কন্ঠ
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ভারতের স্বাধীনতা দিবস ও বাংলাদেশে সাপ্তাহিক ছুটির কারণে দুদিন বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিল। গতকাল থেকেই এই বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি চালুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাহিলি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম সুইট। তিনি জানান, ভারতে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল।
কালের কন্ঠ
শিল্প খাতে স্থবিরতায় উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও এখনো ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা কাটেনি বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, ছাত্র আন্দোলন ঘিরে কারফিউ জারি ও সহিংস ঘটনার জেরে দেশের অর্থনীতি ‘স্থবির’ হয়ে পড়ে। এ কারণে খাদ্যপণ্য ও কাঁচামালের স্বাভাবিক সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও এখনো ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা কাটেনি বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, ছাত্র আন্দোলন ঘিরে কারফিউ জারি ও সহিংস ঘটনার জেরে দেশের অর্থনীতি ‘স্থবির’ হয়ে পড়ে। এ কারণে খাদ্যপণ্য ও কাঁচামালের স্বাভাবিক সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে।