July 10, 2025
The Business Standard
BGMEA requests meeting with CA to seek appointment of lobbyist to address US tariff
The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has requested an appointment with the chief adviser to discuss appointing lobbyists to address the newly imposed 35% tariff in exports to the US. Speaking to The Business Standard, BGMEA President Mahmud Hasan Khan said they will request the CA to appoint a lobbyist to bolster Bangladesh's position in the negotiation with the US and persuade Washington. He seeks an effective solution with the help of the government.Additionally, they will also request the chief adviser to become directly involved in the matter himself, added the BGMEA president.
জনকন্ঠ
বাণিজ্য উপদেষ্টার চলমান সফরেই আসতে পারে সুখবর : যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক সমঝোতায় বাধা দুই শর্ত
নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশি পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করা থেকে বিরত থাকার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকটি শর্ত দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুইটি শর্ত ছিল পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। বাংলদেশ তৈরিপোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় সমঝোতা না হলে দেশের তৈরিপোশাক শিল্পখাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। তিনি আরও বলেন, শুল্ক কার্যকরের আগে এখনো তিন সপ্তাহ সময় আছে। আমরা চাই দ্রুত একজন লবিস্ট নিয়োগ দেওয়া হোক এবং দরকষাকষিতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের যুক্ত করা হোক। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া চিঠির প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন তিনি। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে দেশের রপ্তানিতে বড় বিপর্যয় ডেকে আনবে। এ পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা অনেকটা কমিয়ে দেবে। যুক্তরাষ্ট্র হলো বাংলাদেশের পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় বাজার। এ ছাড়া এর প্রভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
দৈনিক আমাদের সময়
মার্কিন শুল্ক কমানোর চেষ্টা ঢাকার, উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
গতকাল বুধবার ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু হয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশের তরফ থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান ঢাকায় থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন। এ ছাড়া বৈঠকে যোগ দিতে গতকাল বুধবার ভোরে ওয়াশিংটনে পৌঁছান বাণিজ্য সচিব ও এক অতিরিক্ত সচিবসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, যেসব কারখানা ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ খালি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে, তাদের অবস্থা হবে ভয়াবহ। আর অন্যদের অবস্থাও ভালো থাকবে না। কেন না যুক্তরাষ্ট্রের বাজার যদি সঙ্কুচিত হয়ে যায়, তখন যাদের দুই-তিন মাস টিকে থাকার সক্ষমতা আছে তারা ভিন দেশের বাজারে যাবে। তখন যে প্রতিযোগিতা হবে তাতে দাম কমে যাবে। শুল্ক ১০ শতাংশ আরোপ হলে সেটা হবে আমাদের জন্য সহনীয়। এর চেয়ে বেশি হলে সেটা নিয়ে টিকে থাকা কোনো কোনো ক্ষেত্রে কঠিন হবে। মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ট্রাম্প প্রশাসনের পলিসি যদি আমরা না জানতে পারি, তাহলে কীসের ভিত্তিতে লবিস্ট নিয়োগ করব? আমাদের মধ্য থেকেও মানে বিজনেস কমিউনিটি থেকে এক-দুজনকে আস্থায় নেওয়া উচিত। তাদের (আলোচনায়) রেখে যেন আরও ভালো দরকষাকষি করা যায়। এখন এটা সরকারের বিষয়। সরকার যদি মনে করে যে না উনারা পারবে, তাহলে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। আমরা চাই ভালো ফল।
যুগান্তর
পোশাক শিল্প খাতের টিকে থাকাই কঠিন : এমন সিদ্ধান্ত হতাশাজনক -বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সেলিম রহমান
বাংলাদেশের রপ্তানি পোশাকের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণায় এ খাতের ব্যবসায়ীরা চোখে ‘সরষে ফুল’ দেখতে শুরু করেছেন। শুধু তৈরি পোশাক শিল্পই (আরএমজি) নয়; এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চট্টগ্রাম বন্দর ও ব্যাংকিং খাতসহ বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এ কারণে যত দ্রুত সম্ভব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করে সুরাহা করতে হবে। এজন্য চট্টগ্রামের পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফেচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) নেতাদের নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনার মাধমে সরকারের এগিয়ে যাওয়া উচিত বলেও মনে করেন তারা।
প্রথমআলো
প্রতিযোগিতা সক্ষমতা, রপ্তানি কমার শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা
জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘যেসব কারখানা পণ্য রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর বেশি নির্ভরশীল এবং আর্থিক অবস্থা শক্তিশালী নয়, সেসব কারখানাই বেশি বিপদে পড়বে। তখন শ্রমিকদের আইনানুগ পাওনা বুঝিয়ে না দিতে পারলে তাঁরা রাস্তায় নামবেন। ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়বে। ফলে দর–কষাকষির যে সময়টুকু হাতে আছে, তা যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হবে।’ সরকার এই আলোচনা কতটা গুরুত্ব দিয়ে করছে, সেটি ব্যবসায়ীদের কাছে পরিষ্কার নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
The Business Standard
US buyers push Bangladeshi exporters to share extra tariff costs
Following the United States' decision to impose a tariff of 35% on imports from Bangladesh, US buyers have largely suspended negotiations for new orders and are now asking Bangladeshi suppliers to share the cost of extra duties on shipments already in progress. In light of the new tariff, leaders from the BGMEA requested a meeting with Chief Adviser Professor Muhammad Yunus on Tuesday to discuss possible steps forward. However, as of yesterday evening, no schedule had been confirmed. Mahmud Hasan Khan Babu, president of BGMEA, told The Business Standard, "We are trying to meet the chief adviser, but we have not received a schedule yet." He added, "We will propose to the government that lobbyists be appointed to negotiate with the US. Besides, we also want to discuss ways to solve the problem by highlighting our losses."
bdnews24
Trump tariff hike leaves Bangladesh apparel exporters anxious over US market access
“If this tariff goes into effect, it will be very difficult to hold onto our $8 billion export market,” said Faisal Samad, managing director of Surma Garments and director of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA). “The government needs to calculate the potential impact and act accordingly. A settlement effort is ongoing.” When asked what steps should be taken now, Faisal said it’s too early to define a roadmap.“We expect everyone to act wisely and steer this in the right direction. “The BGMEA is maintaining contact with the government.”
The Dhaka Tribune
BGMEA wants CA to appoint a lobbyist in tariff renegotiation
BGMEA have sought the intervention of the chief adviser in appointing a lobbyist in the ongoing renegotiation of tariff talks with the United States. The next round of discussion between Bangladesh officials and the Office of the US Trade Representative (USTR) was slated for late Wednesday. Mahmud Hasan Khan Babu, president of BGMEA, told media that they will request the CA to appoint a lobbyist to strengthen Bangladesh’s position in the tariff negotiation and persuade Washington. “We want an effective solution with the help of the government, and we request the chief adviser to be involved directly in the matter,” he also said.Mohiuddin Rubel, managing director of Bangladesh Apparel Exchange and former BGMEA director, said that Bangladesh needed to focus on reducing newly imposed tariffs and aligning them with competitors to boost competitiveness.
সমকাল
সাক্ষাৎকারে এস এম আবু তৈয়ব : শুল্কহারে বৈষম্য থাকলে সবাই ক্রেতা হারাব
এস এম আবু তৈয়ব। ইনডিপেনডেন্ট অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তাঁর প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি করা পণ্যের ৯০ শতাংশই যায় যুক্তরাষ্ট্রে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক বাংলাদেশের রপ্তানি শিল্পে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা নিয়ে সমকালের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সারোয়ার সুমন
দেশ রুপান্তর
বিশ্বসেরা ২৫০ পোশাক কারখানা বাংলাদেশে
গতকাল বুধবার পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। নতুন করে তালিকায় যুক্ত হওয়া কারখানা দুটি হচ্ছে গাজীপুরের এভিটেক্স অ্যাপারেল লিমিটেড ও সাভারের আসওয়াদ কম্পোজিট মিলস লিমিটেড ইউনিট-২। সবুজ কারখানার তালিকায় বাংলাদেশের পরের অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়া। বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘সুবজ কারখানার দিক থেকে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশে এই সংখ্যা প্রতিনিয়তই এগিয়ে চলছে। বাংলাদেশ যে অবকাঠামোগতভাবে শক্তিশালী ও পোশাক কারখানা নিয়ে অনেক কাজ করছে, এখানে যে অনেক বিনিয়োগ করেছি, সেটিই প্রমাণ হচ্ছে। আমরা এখন শুধু পোশাক কারখানা-ই তৈরি করছি না, সবুজায়নে জোর দিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে কাজ দিতে ক্রেতারা কিছুটা হলেও বেশি আকৃষ্ট হন। সবুজ কারখানায় এগিয়ে থাকার কারণে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে আরও বেশি এগিয়ে নেবে।’
সমকাল
ক্রেতা হারাবে চট্টগ্রামের ৬০ শতাংশ কারখানা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্কারোপে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে চট্টগ্রাম। আটলান্টিকের পারে রপ্তানি হওয়া গার্মেন্ট পণ্যের ৬০ শতাংশই যায় এ বন্দরনগরী থেকে। মোট রপ্তানির ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া কারখানাও চট্টগ্রামে রয়েছে অর্ধশত। ৩৫ শতাংশের নতুন শুল্কারোপে এসব কারখানা মালিক উৎকণ্ঠায় আছেন।
কালবেলা
ট্রাম্পের শুল্ক ও এলডিসি উত্তরণ ঘিরে শঙ্কায় রপ্তানি বাণিজ্য
ব্যবসায়ীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের জন্য সবচেয়ে বড় এই বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হবে। আর এলডিসি উত্তরণের কারণে রপ্তানি বাণিজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার ইউরোপেও অনেক সুবিধা হারাতে হবে। বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ‘ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কের বিষয়ে নেগোসিয়েশন করতে না পারলে অনেক রপ্তানিমুখী কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া খরচ বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানি বাণিজ্যেও বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। বিষয়টি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ চেয়েছি। কিন্তু এখনো সাক্ষাতের সিডিউল পাইনি। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠক চলছে বলে আমরা জেনেছি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন শুল্কারোপে আমরা উদ্বিগ্ন।’