BGMEA DAILY DIGEST
News published in media related to RMG: Today’s RMG News

July 12, 2025

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-11_at_11.19.52_PM__1752302549.jpeg
The Daily Star
The second round of tariff negotiations between Bangladesh and the United States ended yesterday in Washington, DC, with both sides reviewing and debating key proposals. The three-day talks resumed Wednesday, with delegates from both governments discussing a wide range of trade, labour, and investment matters.The discussion was friendly and Bangladesh can expect a positive outcome from the negotiation, said an official familiar with the negotiation. Both sides agreed on most of the issues discussed during the meeting, the official also said.
uploads/trade_daily/digest_photo_inqui__1752302549.jpg

ইনকিলাব
ওয়াশিংটনে দু’দিন ধরে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক : বাতিল হচ্ছে অর্ডার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানিয়েছেন, শুল্ক ইস্যুতে দ্বিতীয় দিনের আলোচনায় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র বেশ কিছু বিষয়ে একমত হয়েছে। আলোচনার দ্বিতীয় দিনে দুই দেশের মধ্যে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বাণিজ্যের গতিপ্রকৃতি কেমন হবে- সে সব বিষয় উপস্থাপনের পর যুক্তিতর্ক হয়েছে। আলোচনায় বাণিজ্য উপদেষ্টা বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেছেন। বেশ কিছু বিষয়ে দুই দেশ মোটামুটিভাবে একমত হয়েছে। কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়ে গেছে। কিন্তু মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রবেশে আগের ধার্য করা শুল্ক থাকছে নাকি কমানো হয়েছে সে ব্যাপারে কোনো বক্তব্য দেয়া হচ্ছে না। ফলে পোশাক শিল্পে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা জানান, শুল্ক ইস্যুর কারণে নতুন রফতানি আদেশ আপাতত স্থগিত রয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক কমানো না গেলে আগামী দিনে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের অর্ডার ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যাবে।

uploads/trade_daily/digest_photo_ajker__1752302549.jpg

আজকের দৈনিক
শ্রমিক ফেডারেশনগুলোর সঙ্গে বিজিএমইএ' র ধারাবাহিক মতবিনিময় সভা চলছে পোশাকখাতে সুষ্ঠূ আইন-শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীল শ্রম পরিস্থিতি বজায় রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) ধারাবাহিকভাবে শ্রমিক ফেডারেশনগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে আসছে। ১০ জুলাই উত্তরাস্থ বিজিএমইএ দপ্তরে শ্রমিক ফেডারেশন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দের আরও একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ এর সহ-সভাপতি মোঃ রেজোয়ান সেলিম, পরিচালক আসেফ কামাল পাশা এবং পরিচালক শেখ হোসেন মোহাম্মদ মোস্তাফিজ ।

uploads/trade_daily/digest_photo_tbs_bgmea__1752302549.jpg

The Business Standard
BGMEA seeks labour leaders’ support for garment worker database The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has called for assistance from labour leaders and relevant stakeholders to create a comprehensive database of garment workers for implementing various welfare programmes for the employees. The appeal was made during a meeting between BGMEA President Mahmud Hasan Khan Babu and leaders of labour federations at the BGMEA office in Uttara of Dhaka, according to a press release. "Creating a database is crucial for working on worker welfare issues, such as the implementation of food rationing cards," said the BGMEA president.

uploads/trade_daily/digest_photo_ndi__1752302549.jpg

নয়া দিগন্ত
নতুন অর্থবছরে রফতানির উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা! চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রফতানি আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের পথে হাঁটছে সরকার। সাম্প্রতিক বিশ্ব অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও দেশীয় বাণিজ্যে বিরূপ বাস্তবতা সত্ত্বেও, রফতানি খাতে এই চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য স্থির করে তা অর্জনে নানা কৌশলগত প্রস্তুতি নিচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু নয়া দিগন্তকে বলেন, পোশাক রফতানিতে আমরা এখনো যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হুমকির সুরাহা পাইনি। আবার চীন ও ভিয়েতনামের সাথে প্রতিযোগিতা আরো তীব্র হচ্ছে। এসব বিষয় মাথায় রেখে লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা উচিত ছিল। তিনি আরো বলেন, বেশ কিছু বড় ক্রেতা অর্ডার স্থগিত করেছে বা কমিয়ে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পোশাক খাতে ৪৪ বিলিয়ন ডলার আয়ের আশা অতিরিক্ত আশাবাদী বলে মনে হয়

uploads/trade_daily/digest_photo_tbs_addition__1752302549.jpg

The Business Standard
In addition to 35% tariff, US demands 40% local value addition for 'Made in Bangladesh' goods In addition to imposing a 35% tariff on Bangladeshi exports, the United States wants a minimum 40% local value addition for ready-made garments to qualify for the "Made in Bangladesh" label, according to commerce ministry sources. RMG industry insiders fear that if the 40% threshold is not relaxed, Bangladesh's woven export sector could face significant setbacks in the US market. For India, the requirement is even higher— 60% value addition. In addition, the US has raised concerns over the rising volume of Chinese investment in Bangladesh and the increasing transfer of ownership of local companies to Chinese entities.

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-12_at_12.20.49_AM__1752302549.jpeg

সমকাল
পোশাক খাতের ভবিষ্যৎ ডিজিটালাইজেশনে : মহিউদ্দিন রুবেল, সাবেক পরিচালক, বিজিএমইএ ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ডেনিম এক্সপার্ট ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলো এই শিল্পে বিপ্লব আনতে পারে। তৈরি পোশাক খাতে ডিজিটাল রূপান্তর বলতে দক্ষতা, স্থায়িত্ব এবং ক্রেতা সহযোগিতা উন্নত করার জন্য ইআরপি সিস্টেম, অটোমেশন, এআই, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং ক্লাউডভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের মতো ডিজিটাল প্রযুক্তির একত্রীকরণকে বোঝায়। বিশ্ববাজারের চাহিদার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে, উৎপাদনকে সুবিন্যস্ত করতে এবং টেকসই উন্নত করতে শিল্পের জন্য এই রূপান্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ধরনের কারখানাগুলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি সময়, খরচ ও অপচয় কমাতে পারে। নিশ্চিত করতে পারে সামঞ্জস্যপূর্ণ গুণমান। নিতে পারে তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত। এমন রূপান্তর স্থায়িত্বকেও উৎসাহিত করে এবং সম্পদের ব্যবহারকে সর্বোত্তম করে তোলে।  

uploads/trade_daily/digest_photo_jnews__1752302549.jpg

জাগো নিউজ২৪
আমদানিপণ্য দ্রুত খালাসের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের শুল্ক স্টেশনগুলোকে বাণিজ্য সম্প্রসারণের কেন্দ্রবিন্দু উল্লেখ করে আমদানি করা পণ্য দ্রুত খালাসের আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ঢাকার পানগাঁও কাস্টমস হাউজ পরিদর্শনকালে এ আহ্বান জানান তিনি।এনবিআর চেয়ারম্যান কর্মকর্তাদের আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আমদানিপণ্য দ্রুত খালাস করে বাণিজ্য সহজীকরণের নিদের্শ দেন।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-11_at_10.49.09_PM__1752302549.jpeg

সমকাল
২০০ কোটি ডলারের পণ্যের দর কমাতে ক্রেতাদের চাপ ওভেন পণ্যের বড় শিল্প গ্রুপ অনন্ত গার্মেন্টসও সারাবছর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠানের কাজ করে। গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক খান বাবলু সমকালকে বলেন, গত সোমবার নতুন করে শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর বুধবার মার্কিন একটি ব্র্যান্ডের ডাকে জরুরি বৈঠকে বসেন তারা। ক্রেতাদের একটাই কথা, বাড়তি শুল্ক দিয়ে পণ্য নিয়ে বিপদে পড়বেন তারা। এ অবস্থায় উৎপাদন এবং সরবরাহ পর্যায়ে থাকা পণ্যে বাড়তি শুল্কের একটা অংশ রপ্তানিকারকদের বহন করতে হবে। তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি এই উদ্যোক্তা বলেন, মার্কিন ক্রেতাদের কাজ করা বেশির ভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের একই রকম পরিস্থিতি। এ রকম পণ্যের মূল্য ২০০ কোটি ডলারের মতো।

uploads/trade_daily/digest_photo_kk__1752302549.jpg

কালের কন্ঠ
মার্কিন বাজারে সুযোগ বাংলাদেশের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আরোপিত উচ্চশুল্কের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে দেশটির আমদানিকারকদের মধ্যে। পোশাক আমদানি কমছে প্রতিদ্বন্দ্বী চীন থেকে। এ নিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সর্বশেষ প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ডাটা অনুযায়ী গত মে মাসে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানি মাসিক হিসাবে কমে ২২ বছরে সর্বনিম্ন হয়েছে, যা ট্রাম্পের উচ্চশুল্কের প্রভাব স্পষ্ট করছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত এপ্রিল মাসে ট্রাম্প বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করেন।এর মধ্যে চীনের পণ্যে কয়েক দফায় শুল্ক আরোপ করায় তা বেড়ে হয় ১৪৫ শতাংশ। অর্থাৎ একটি পণ্যের প্রকৃত মূল্যের প্রায় দেড় গুণই শুল্ক দিতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের কাছে চীনা পণ্য ব্যাপক ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে। ফলে মার্কিন ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো চীন থেকে ক্রয় কমিয়ে বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম, ভারতসহ এশিয়ার অন্য বাজারগুলোর দিকে ঝোঁকে।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-11_at_11.22.53_PM__1752302549.jpeg

সমকাল
আট পণ্যে আটকে আছে রপ্তানি আয় আট পণ্যে আটকে আছে দেশের রপ্তানি খাত। সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া সহায়তা এবং উদ্যোক্তাদের নানা উদ্যোগের পরও যেন একটি নির্দিষ্ট বলয়ে থমকে আছে রপ্তানি আয়। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে ওই আট পণ্য থেকে এসেছে মোট রপ্তানি আয়ের ৯৪ শতাংশেরও বেশি। ৬ শতাংশেরও কম এসেছে রপ্তানি খাতের বাদবাকি সব পণ্য থেকে। রপ্তানি তালিকায় ছোট-বড় মিলে পণ্য সংখ্যা এখন সাত শতাধিক। কিন্তু এসব পণ্যের রপ্তানির পরিমাণ খুবই কম। রপ্তানিতে প্রধান আটটি পণ্য হচ্ছে- তৈরি পোশাকের ওভেন ও নিটওয়্যার, হোমটেক্সটাইল, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ, কৃষিজাত পণ্য, পাট ও পাটজাতপণ্য, চামড়া ও চামড়াপণ্য ও প্রকৌশল পণ্য।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-11_at_10.54.57_PM__1752302549.jpeg

প্রথমআলো
পাল্টা শুল্কে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীন ও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রপ্তানিতে গত এপ্রিলে প্রাথমিকভাবে ১০ শতাংশ ন্যূনতম পাল্টা শুল্ক কার্যকর করে দেশটির প্রশাসন। তার পরের মাসেই চীন ও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ধস নেমেছে। তবে প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনামের রপ্তানি বেড়েছে। সুবিধাজনক অবস্থায় আছে ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশনের (ইউএসআইটিসি) ও ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্র যেসব দেশ থেকে পণ্য আমদানি করে, সেসব দেশের ওপর গত ২ এপ্রিল পাল্টা শুল্ক বা রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ আরোপ করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশ্বের ৫৭টি দেশের ওপর বিভিন্ন হারে বাড়তি পাল্টা শুল্ক বসানো হয়। তখন বাংলাদেশের পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক ছিল ৩৭ শতাংশ। গত ৯ এপ্রিল পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন প্রেসিডেন্ট। যদিও সব দেশের ওপর ন্যূনতম ১০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক কার্যকর করা হয়।