BGMEA DAILY DIGEST
News published in media related to RMG: Today’s RMG News

July 14, 2025

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-14_at_12.24.20_AM__1752475564.jpeg
The Daily Star
The US has demanded zero duty facility for a large number of its products from Bangladesh. Commerce Secretary Mahbubur Rahman said the United States Trade Representative (USTR) sent a list of these products to him yesterday via email. He spoke to The Daily Star over the phone last night upon his return from the US after participating in the talks in Washington, DC. Commerce Adviser Sk Bashir Uddin also returned to Dhaka after the talks with the chief trade negotiation body of the American government.Both the countries have agreed on almost all the issues, except a few things during the negotiations with the USTR in Washington, DC," he said.
uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-13_at_11.43.27_PM__1752476504.jpeg

বাংলাদেশ প্রতিদিন
বিজিএমইএ-আইবিসিভুক্ত শ্রমিক সংগঠনগুলোর মতবিনিময় সভা : পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার পোশাক খাতে সুষ্ঠু আইনশৃঙ্খলা ও স্থিতিশীল শ্রম পরিস্থিতি বজায় রাখার লক্ষ্যে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) ধারাবাহিকভাবে শ্রমিক ফেডারেশনগুলোর সাথে মতবিনিময় সভা আয়োজন করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় রবিবার (১৩ জুলাই) রাজধানীর উত্তরার বিজিএমইএ কার্যালয়ে আইবিসিভুক্ত শ্রমিক ফেডারেশন প্রতিনিধিদের সাথে বিজিএমইএ নেতাদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিজিএমইএ ও আইবিসিভুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনগুলো কিভাবে একসাথে কাজ করে পোশাক শিল্পকে এগিয়ে নিতে পারে, দেশে ও বিদেশে শিল্পের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে পারে এবং শ্রমিক ভাইবোনদের আইনসঙ্গত সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ-এর সহ-সভাপতি মো. রেজোয়ান সেলিম এবং পরিচালক আসেফ কামাল পাশা।

uploads/trade_daily/digest_photo_bonik__1752476504.jpg

বণিক বার্তা
ট্রাম্পের শুল্কনীতি : প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশের ওপর ঘোষিত শুল্কহার বেশি প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় শুল্কহার অনেক বেশি হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রফতানিকারকদের উদ্বেগ বাড়ছে। তারা বলছেন, শুল্ক পরিস্থিতি শেষ পর্যন্ত কী দাঁড়ায় তা না জানা পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না। বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘আমরা ৪০ শতাংশ পর্যন্ত স্থানীয় মূল্য সংযোজন সক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারব বলে মনে করছি। আর ভারত, ভিয়েতনাম কারো ওপরই শুল্কহার এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত একটি দেশের সঙ্গেও চুক্তি হয়নি। ভিয়েতনাম সরকারও ২০ শতাংশ শুল্ক নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। আমাদের উদ্বেগ আমরা জানিয়েছি। ভালো বিষয় হলো সরকার আমাদের সঙ্গে আলোচনা করতে শুরু করেছে। ভিয়েতনাম বা ভারতের চেয়ে ২ বা ৩ শতাংশ বেশি শুল্ক আরোপ হলে বাংলাদেশের জন্য “‍ওকে”। কিন্তু পার্থক্য ৩ বা ৫ শতাংশের বেশি হলে বাংলাদেশ থেকে ব্যবসা সরে যাবে। তবে সব ব্যবসা চলে যাবে এমনটা নয়। যুক্তরাষ্ট্রে মোট ৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি থেকে যদি ৩ বিলিয়ন ডলারও কমে যায়, তাতেও বাংলাদেশের অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। যে কারখানাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের ওপর বেশি নির্ভরশীল তারা বিপদে পড়বে।

uploads/trade_daily/digest_photo_s_alo__1752476504.jpg

সময়ের আলো
চরম ঝুঁকিতে রফতানি খাত শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন সরকারের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়সহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার জরুরি বৈঠক ডেকেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশিরউদ্দিন। দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি। আজ বেলা ৩টায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বৈঠকটি হবে। বৈঠকে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে থাকবেন ড. মাশরুরি রিয়াজ, ড. সেলিম রায়হান, ড. মুহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক। ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধির মধ্যে থাকবেন এফবিসিসিআইর প্রশাসক, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ আরো কিছু ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা। তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইনামুল হক খান সময়ের আলোকে বলেন, ‘ বাংলাদেশ ও মার্কিন সরকারের মধ্যে ৩ দিনের যে বৈঠক হয়েছে শুল্ক ইস্যুকে ঘিরে তাতে আমরা আশাবাদী। আমরা যে সিগন্যাল পাচ্ছি তাতে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে ৩৫ শতাংশ শুল্ক ধার্য করেছেন সেটি কমে ২০ থেকে ২৫ শতাংশে আসতে পারে। আমরা যতটা জানতে পেরেছি-শুল্ক হার কমবে। ৩৫ শতাংশের জায়গায় যদি কমে ২০-২৫ শতাংশ হয় তা হলে আমাদের জন্য সহনীয় হবে। আমরা ব্যবসা করতে পারব মার্কিন বাজারে।’এ বিষয়ে বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক ও ডেনিম এক্সপার্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘বড় কোম্পানিগুলো কিছুটা মানিয়ে নিতে পারলেও ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-14_at_12.37.33_AM__1752476504.jpeg

সমকাল
ক্রয়াদেশ স্থগিত, উদ্বেগ বাড়ছে উদ্যোক্তাদের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, আগামী ১ আগস্ট থেকে যদি বর্ধিত শুল্ক কার্যকর হয়, তাহলে ক্রয়াদেশ অনেক কমে যেতে পারে। কারণ, শুল্কের বাড়তি খরচ বহন করতে পারবেন না উৎপাদনকারীরা। তবে প্রতিযোগী দেশগুলোর ওপর প্রযোজ্য শুল্কহারের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। সব মিলিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন, সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দরকষাকষি করছে। চূড়ান্ত ফলের ওপর নির্ভর করবে দেশের প্রধান রপ্তানি খাতের ভবিষ্যৎ। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীদের কিছু মতামত নিয়েছে সরকার। পোশাক রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু গতকাল বলেন, সরকার আমাদের কাছে জানতে চেয়েছে রপ্তানি পণ্য উৎপাদনে ব্যবহারযোগ্য কাঁচামালের ওপর উৎস বিধির শর্ত যদি ৪০ শতাংশ ধরা হয়, তাহলে সক্ষমতা প্রশ্নে আমাদের সমস্যা হবে কিনা? আমরা বলেছি, ৪০ শতাংশ পর্যন্ত আমাদের সক্ষমতার মধ্যেই থাকবে। অর্থাৎ, তৈরি পোশাক উৎপাদনে ব্যবহৃত এ পরিমাণ কাঁচামাল স্থানীয়ভাবে জোগান দিতে হবে।

uploads/trade_daily/digest_photo_deshkal__1752476504.jpg

দেশকাল
যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফলহীন’ আলোচনা, পোশাক রপ্তানির ভবিষ্যৎ ঝাপসা ইভিন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারকদের সমিতি বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ উল্টো নতুন জটিলতার আশঙ্কা করছেন।দেশকাল নিউজ ডটকমকে পারভেজ বলেন, “যদি ৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের শর্ত প্রয়োগ করা হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের ওভেন পোশাকের রপ্তানি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।” কারণ ব্যাখ্যা করে এই উদ্যোক্তারা বলছেন, “এই খাতের ৭০ শতাংশের বেশি কাপড় আমদানি করা হয় চীন থেকে, সেখানে ৪০ শতাংশ মূল্য কীভাবে বাংলাদেশ সংযোজন করবে?”বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান এখনও আশা ছাড়ছেন না। তিনি বলেন, “আমরা আশাবাদী, একটি সমতাভিত্তিক ট্যারিফ কাঠামো নিশ্চিত হবে।” বাণিজ্য উপদেষ্টা ওয়াশিংটন থেকে ফিরলে সরকার ও বিজিএমইএ পরবর্তী কৌশল ঠিক করবে বলেও জানান তিনি।

uploads/trade_daily/digest_photo_ajker__1752476504.jpg

আজকের পত্রিকা
বড় শঙ্কায় ১৬৮ কারখানা ’জানা গেছে, তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন (বিজিএমইএ) সদস্যভুক্ত কারখানা এখন ২ হাজার ৭৬টি। এর মধ্যে নিজেদের শতভাগ পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি করে ১৬৮ প্রতিষ্ঠান। তবে বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ‘শুল্ক কার্যকর হতে এখনো প্রায় তিন সপ্তাহ সময় রয়েছে। আমরা আশাবাদী, আলোচনার মাধ্যমে এর সমাধান হবে। যদি শেষ পর্যন্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক বহাল থাকে; তবে পোশাক খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। বিশেষ করে যারা মার্কিন বাজারে এককভাবে নির্ভরশীল।’ বিজিএমইএ একটি পূর্ণাঙ্গ আর্থিক ক্ষতির হিসাব তৈরি করছে এবং তা সরকারের শীর্ষ মহলে তুলে ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানান মাহমুদ হাসান।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-13_at_11.35.45_PM__1752476504.jpeg

খবরের কাগজ
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কারোপ: বন্ধের ঝুঁকিতে ১১০০ পোশাক কারখানা যোগাযোগ করা হলে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ খবরের কাগজকে বলেন, বাড়তি শুল্ক আরোপের ফলে সব কারখানাই কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে সবচেয়ে বড় ধাক্কা আসবে ছোট ও মাঝারি কারখানাগুলোতে। তিনি আরও বলেন, যেকোনো ফ্যাক্টরি ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ক্রয়াদেশ না পেলে সেই প্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারে না। সক্ষমতার অভাবে এসব ফ্যাক্টরি ক্রয়াদেশ পাবে না। তখন প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক ও স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শোভন ইসলাম খবরের কাগজকে বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য অশনিসংকেত। শুল্ক ইস্যুতে দর-কষাকষি নিয়ে যেভাবে গুরুত্ব দেওয়ার কথা, তা করা হয়নি। ভিয়েতনাম এরই মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তি চূড়ান্ত করেছে। ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া তাদের আলোচনায় অনেক দূর এগিয়েছে। বাংলাদেশকে একই গতিতে যেতে হবে। তা না হলে আমরা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারবে না। এখন দরকার সাহসী কৌশল ও দৃঢ় সিদ্ধান্ত।’

uploads/trade_daily/digest_photo_banglabd__1752476504.jpg

বাংলা বিডিনিউজ২৪
ভুয়া তথ্যে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের ঝুঁকি ভুয়া তথ্যের আড়ালে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের পথ ধরেছে। কিন্তু সেই পথে লুকিয়ে আছে বড় চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি, যা দেশের অর্থনীতি ও জনজীবনে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র‌্যাপিড) আয়োজিত এক সাম্প্রতিক আলোচনায় তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি রুবানা হক স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা—অর্থাৎ এলডিসি—থেকে বাংলাদেশের বেরিয়ে আসা প্রসঙ্গে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি তালিকা থেকে চূড়ান্তভাবে বের হওয়ার কথা থাকলেও, দেশের বাস্তবতা ও নিজস্ব সক্ষমতার মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে না পারলে ভবিষ্যতে তা বড় সংকটের সৃষ্টি করতে পারে। বক্তব্যে রুবানা হক যে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের বিপক্ষে সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন এবং সেটি বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের প্রায় সবার অভিমত বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-14_at_12.30.07_AM__1752476504.jpeg

প্রথমআলো
পাল্টা শুল্কে তৈরি পোশাক, ব্যাংক, কর্মসংস্থান-সব ক্ষতিগ্রস্ত হবে: শোভন ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের নতুন করে আরোপ করা ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আগামী ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হতে পারে। এ অবস্থায় দেশ থেকে তৈরি পোশাকের অনেক রপ্তানি ক্রয়াদেশ স্থগিত বা বাতিল হচ্ছে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেছেন স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক শোভন ইসলাম। তাঁর প্রতিষ্ঠানটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানি করে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শফিকুল ইসলাম।

uploads/trade_daily/digest_photo_jugan__1752476504.jpg

যুগান্তর
সরকারের সিদ্ধান্তহীনতায় টেক্সটাইল মিলের সাপ্লাই চেইনে ব্যাঘাত ঘটছে আশ্বাসের এক সপ্তাহ পার হলেও তুলা আমদানিতে অগ্রিম আয়কর (এআইটি) প্রত্যাহার করা হয়নি। এ কারণে টেক্সটাইল শিল্পের সাপ্লাই চেইনে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটছে। বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় থাকা তুলা নষ্ট হচ্ছে। পাশাপাশি পোর্ট ডেমারেজ বাড়ছে। এ অবস্থায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের আদেশ জারি করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-14_at_12.57.33_AM__1752476504.jpeg

আমার দেশ
প্রচলিত বাজারে শঙ্কা, আশা জাগাচ্ছে অপ্রচলিত বাজার সদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ৩৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। একক দেশ হিসেবে পোশাকের সবচেয়ে বড় গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপের পর চলতি অর্থবছর দেশটি থেকে রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তবে এ সময় অপ্রচলিত বাজারে পোশাক রপ্তানি বাড়ায় আশা জাগাচ্ছে পোশাকে। এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, এই গতিশীল পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া আমাদের প্রতিযোগিতামূলক প্রবণতা বজায় রাখতে হবে। সেজন্য নিরলস উদ্ভাবনের মাধ্যমে নতুন বাজার এবং পণ্য তৈরির উপর মনোনিবেশ করার গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া প্রয়োজন। উদ্ভাবনকে কাজে লাগানো এবং নতুন অঞ্চলে প্রবেশ করা কেবল একটি কৌশলগত পদক্ষেপ নয় বরং আজকের ক্রমবর্ধমান প্রেক্ষাপটে একটি প্রয়োজনীয়তা।

uploads/trade_daily/digest_photo_nd__1752476504.jpg

নয়া দিগন্ত
ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ : বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পে নতুন সম্ভাবনা সরকার কর্তৃক ভারত থেকে স্থলপথে সুতা আমদানি বন্ধ করায় দেশের টেক্সটাইল ও তৈরী পোশাক খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি এই খাত নতুন করে শ্বাস ফেলার সুযোগ পেয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। দীর্ঘদিন ধরেই দেশীয় স্পিনিং মিল মালিকরা সুতা আমদানির কিছু অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে আসছিলেন। সেই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কার্যকর সিদ্ধান্ত নেয়ায় দেশীয় উৎপাদকরা আশার আলো দেখছেন বলে এ খাতের ব্যবসায়ীরা মনে করছেন।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-13_at_11.43.23_PM__1752476504.jpeg

দৈনিক আমাদের সময়
শুল্কের চাপে পোশাক খাত, উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কনীতির চাপে পড়েছে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার, বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাত। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের মোট পণ্য রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশেরও বেশি আসে এ খাত থেকে। সদ্য বিদায়ী ২০২৪-২৫ অর্থবছরেও যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড ৭ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি করেছে বাংলাদেশের পোশাক খাত; রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ। তবে ২ এপ্রিল ট্রাম্প ঘোষিত শুল্কনীতি পরবর্তী তিন মাসের রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

uploads/trade_daily/digest_photo_WhatsApp_Image_2025-07-13_at_11.27.23_PM__1752476504.jpeg

খবরের কাগজ
পোশাকশিল্প: বাংলাদেশের অর্ডার ভিয়েতনামে চলে যাওয়ার শঙ্কা যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্কারোপের কারণে বাংলাদেশে পোশাক পণ্যের অর্ডার ভিয়েতনামে চলে যাওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন মালিকরা। বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় অর্ধেক খরচে পোশাক তৈরির অর্ডার নিতে পারবে ভিয়েতনাম। এ প্রভাবে বিদেশি বায়াররা ওই দেশের দিকে ঝুঁকতে পারে। যদিও এ শঙ্কা আগে থেকেই ছিল বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুককারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ)। জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসন নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে বাড়তি ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপ করে। পাশাপাশি ভিয়েতনামে এ শুল্কের পরিমাণ ধরা হয় ২০ শতাংশ। প্রায় ১৫ শতাংশ কমে ভিয়েতনামে পোশাক তৈরি করতে পারবে বায়ারা। এতে বাংলাদেশের ওপর আরোপিত শুল্ক কমাতে না পারলে বায়ারদের চোখ ভিয়েতনামের দিকেই যাবে তা ধরে নেওয়া যায়।